Sunday, February 28, 2010
Turki
মেঘ বালিকা কোনায় কোনায়
আকাশ মাঝে বাজের খেলায়
রাত শুরু গুরুগুরু।
ও বসন্ত ককিল
জীবন শুরু
বৈশাখী হাওয়ায়
বুকের মাঝে দুরুদুরু।
জলফোটা বিন্দু বিন্দু
বৃষ্টি ভেজা পাতার ওপর দিয়ে
শিরায় শিরায় রক্তোস্রোতে
উঠে আসে এক কবি ও কবিতা।
Labels:
Kobi O Kobita
Tapas Paul
Ek Din samosto jodhdha bisonno hawar mantro sikhe jabe,
Ek Din samosto bridhdho dukhkho hin bolte parbe, jai.....
Ek Din samosto Dharmo artho pabe vinno rakomer,
Ek Din samosto shilpi kalponar protima banabe.
Ek Din samosto nari chokher ingite bolbe, eso.....
Ek Din samosto Dharmo Murti kere niye nishpap balok bolbe, ha ha........
EK Din ey sob habe boley ekhono surjo othe, brishti pare, abong kobita lekha hay.............................
Labels:
Ek Din
Bondish
আগামী ফাল্গুনের সম্ভবনাগুলো
অঘ্রাণী জ্যোৎস্নার জিভে আমি কোনো রোহিণী দেখিনি
কথা ছিল ঠোঁট এঁকে দেবে আগামী ফাল্গুনে
হর্ষিত নাভি থেকে ঝরে যাবে
কুমকুম ও কোয়েল
গাঢ় হবে হর্ষচরিত
কথা ছিল
মনে পড়ে?
নদীজলে গড়া আধখানা বাসায় আমি কোনো প্রত্যয় দেখিনি
বিষণ্ণ ঘুমের পাঁজরে ঝিমঝিম কথা ছিল
ঘুমঘোর থেকে লাটিমের ঘুর ঘুর উড়ে যাবে
সুরমা ও সৈকত
ঘুমের ঊরুতে ঝিঁ ঝিঁও নামাবে রাত
কথা ছিল
মনে পড়ে?
মণিবন্ধে জমে ওঠা অভিমানী রেণুতে আমি কোনো পরাগ দেখিনি
কথা ছিল রোয়ানো রোদ্দুর থেকে জ্বেলে দেবে রোশনাই
রমিতার স্তনভারে উড়ে যাবে
রজঃ ও শিমুল
অঘ্রাণী নদীজলে সফল সঙ্গমে বেঁধে দেবে মণিবন্ধ
কথা ছিল
মনে পড়ে?
Labels:
Agamee Falguner Sombhobonagulo
Malancho
নিবিষ্ট প্রতিযোগী
সামনে ছড়িয়ে দিগন্ত প্রসারী মাঠ
মাথার উপরে অনন্ত নীলাকাশ
পিছনে পড়ে স্বপ্নজড়ানো অতীত,
তবু, গুমোট হাওয়ায় সকলের ভারী নিঃশ্বাস...
বৃষ্টিকণায় সিক্ত নিমগ্ন প্রেম
হাতছানি দেওয়া ভরপুর আশ্বাস
বুকে ভালবাসার স্বপ্ন-বাসা,
তবু, সম্পর্কের কঠিন আবরণের নীচে নগ্নতার ত্রাস...
যে কোন পথে এগিয়ে চলায় লক্ষ্য
গ্ল্যামারের মোহে উত্তাল বাতাস
আখের গুছানোর আপ্রাণ প্রচেষ্টা,
আজ আমারও নিবিষ্ট হাতে প্রতিযোগিতার ক্যানভাস!
Labels:
Nibisto Protijogi
Benoy
তখন পিতামহ এ ঘাটে নামছিল ...
বালিকা পিতামহী তার পাশে
গহিন গাংটির আড়ালে গ্রাম ছিল
নিবিড় বন ছিল চারপাশে
কুমির হার্মাদে নদীটা থিকথিক
ডাঙ্গায় দাঁতনখ বাঘ ছিল
লড়াই দিতে হত বাঁচতে ঠিক ঠিক
বুকে ও পিঠে তার দাগ ছিল
নৌকো ভরে যেত মধুতে কাঁকড়াতে
আবাদে ঢুকে যেত লবনজল
অযথা ভালবেসে দুহাতে আঁকড়াতে
দুবেলা ঝড় দিত বনাঞ্চল!
খাঁড়ির মুখে এসে কে যেন ডেকেছিল
দখিন রায় ... আয় মন দিবি
বন্য পিতামহ চিনত ... সে কে ছিল ...
আঁচল মেলেছিল বনবিবি
গাছের বল্লম ক্রমশ সব ভোঁতা
নদীর পথে গাঁথা পাথর ইট
জাহাজ ভিড় করে এল যে সভ্যতা
আমরা চিনি তাকে ... সে কংক্রিট
সে সব কাহিনিকে গিলেছে এ শহর
দিয়েছি সব দিন রাত তাকে
পূর্বপুরুষের স্মৃতির সে প্রহর
সঙ্গে নিয়ে গেছে আত্মাকে
Labels:
Megh Trishna ... 4
Neel
উপসর্গ
পষ্ট চোখে নাকের নিচে
আবছা মত বিন্দুতে
দেখছি নিজের গোঁফের ঝালর
সকাল বিকেল মুখ ধুতে.........
আয়না বলে বাড়ছে তারা
দু এক খানা সর্বহারা,
এমনিতে রঙ খুব বেয়াড়া
ব্যাতিক্রমী ইন্দুতে
জ্যোত্স্না মেখে দিচ্ছে উঁকি
চন্দ্রবিন্দু দিন ছুঁতে !!
Labels:
Uposwargo...
Osechonok
মধ্য ভগবান
আমার এ্যান্টাসিডের শিশি
দাঁতে সকালবেলার মিশি
বৌয়ের বাসি মুখের কিসি
নিয়ে মধ্যবিত্ত আমি।
হাতের বাবরি আমল ছাতায়,
বাবুর চিত্রগুপ্ত খাতায়,
ভুঁড়ি ইন্দ্রলুপ্ত মাথায়,
নিয়ে নিটোল গৃহস্বামী।
আবেগ নেয়না কোন ঝুঁকি
তোমায় ডিসকো প্রণাম ঠুকি,
তবু দেয়না কপাল উঁকি-
প্রভু, আধকপালী ছেড়ে!
মেশে রক্তে চিনির স্নেহ!
তবু পাঁঠা-মৃতই 'দেহ'
যতই বারুক মধুমেহ
ডোবা কব্জি তোলে কে রে?
বহর ছোট্ট লম্বদরো!
কাব্যে 'সখী আমায় ধরো'
ফিলিম মোগ্যাম্বো গব্বর-ও
আমার ডেইলি হাতিমতাই!
ঘরে বৌ-মায়ে কারগিল
আমি বিষণ্ণ চার্চিল
ইস্যু- তাল হয়ে যায় তিল
প্রভু, নষ্ট হয়ে যাই!
বাজার স্টোভ ফেটে আগুন
ফুরোয় পান্তা ফেরৎ নুন,
খবর চোর-ডাকাতি-খুন
আবার পি এন পি সি রোজ
পরেশ বাবুর বড় মেয়ে
নিচের ভোঁদার দিকে চেয়ে
বোধহয় মুচকি হেসেছে
তাতেই আমার মহা মৌজ।
পরের কথা গায়ে মাখি,
ফোড়ন , ফুট কাটাতে রাগি
আবার বিনিদ্র রাত জাগি
পাড়ায় কারুর বিপদ এলে!
আমার কোথায় আপন পর?
কবেই হারিয়ে গেছে ঘর।
ঘরের জায়গাতে বর্বর-
ইঁটের ছাত-দেয়ালই মেলে।
আমি বাসে ট্রামে চড়ি,
কনুই হিলের গুঁতোয় মরি
আজও স্বপ্নে দেখি পরী......
পাঁচির সঙ্গে খাটে শুয়ে!
তোমার বৈকুন্ঠের বাতি
আমার লোডশেডিং-এর সাথী
যতই হইনা আমি পাঁতি
ঝড়ে পড়ছি না তো নুয়ে!
তবু যা দিয়েছ তাই
দিয়ে তোমায় ডেকে যাই
চিনি, কদমা-বাতাসাই
তুমি নির্বিবাদে নাও।
যদি লক্ষ টাকা দিতে
তবে দিতাম বোধহয় ফ্রী-তে
রয়্যাল কমফোর্ট আর ঘি তে
ভাজা চপচপে পোলাও।
যারা হীরে মানিক ছড়ায়
তোমায় বুর্জোয়া পাঠ পড়ায়,
সোনা রূপোর মুকুট গড়ায়......
তাদের বাড়ুক তসিল-খান।
ধনে রাখো বা নাই রাখো,
মনে মধ্য কোরো না কো,
তুমি আমার মতই থাকো......
আমার মধ্য ভগবান!!!
Labels:
Modhyo Bhogobaan
Shobor
শুভ হোক, দুয়ারে জ্বলুক দীপমালা অনির্বান।
এই নক্ষত্রালোক, ন্যুব্জ অশ্ব, এই আমার ভালো, আমি অমারাত হেঁটে চলে যাব।
বসন্ত! হাওয়া নিয়ে শেষবার কথা হয়েছিলো
আগুন উস্কে দেওয়া সান্ধ্য এ হাওয়া নিয়ে শেষবার কথা হয়েছিলো
অর্থহীন অবান্তর কথা সব, বকুলের গন্ধে নেশা, খুব বাতুলতা হয়েছিল
এখন উঠলে হাওয়া, ছাই ওড়ে প্রথামতো, ভস্মীভূত ফুল।
শল্কমোচন করো, দীপাধারে ছুঁড়ে দাও অবাক বকুল।
Labels:
Bhosmer Por
Arya
রঙিন প্রশ্ন
খাও ধূলোট কিছু নুড়ি আর বালি
প্রথাগত রাস্তা ছেড়ে দূর-
আর একটু স্বপ্নের তীর
আচ্ছা,ওখানে কি কোনো নদী আছে?
অথবা নদী নেই
পাখি আছে-হলুদ ?
নীল পাখির রঙ নীল
সবুজ হরিয়াল
সে পাখির রঙ কেমন?........
যা রক্তসমুদ্রে অবিরত দোল খায়?
Labels:
Rongeen Proshno
Runa
হয়ত দাগ কিংবা জলের গল্প
ঘুমদেয়ালী আবেশ উঠছে অবান্তরে। দেয়ালের ওইপাশে ছড়ানো ছেটানো খেলনাবাটি; মাটির পুতুল। ইচ্ছেমতন খেলছে কেমন উল্টে পাল্টে দুলছে এমন; ভেতরজলে মুখ দেখেনি। কেউ তো জানল না, জলের ভেতরও আবহমানের নিত্যতা।
থাক না নীরতত্ত্ব। নীড়ভাঙা ঘরে জাহাজডুবির গল্প তো নেই। অল্প হলেও গল্পগড়ানো চরকাবুড়ি পাখি নামাচ্ছে স্মৃতিজানলায়। গরাদের গায়ে পুরোনো জ্যোৎস্নার দাগ। দাগের ভেতর নিবিড় কিছু স্রোত।
অন্তরমহল হাতড়ে মুখ খুঁজে দেখি। কিছু স্রোত এখনও অবাঙ্মুখী। আমি তো ডুবুরি নই; অনিশ্চিত শ্যাওলার গা ঘেঁষে তুলে নেবো নির্বিকল্প ঝিনুক। আসলে নিশ্চিতও নই, খোলভাঙা শুক্তির গর্ভে কতখানি ঢেউ আর কতখানি দাগ।
Labels:
Hoyto Dag Kimba Joler Golpo
Mogno
ক্যানভাস
..........................................
আঁকড়ে ধরেছি নিবিড় বর্ণমালা
স্বপ্নে বর্ণে আঁকা হয়ে আছে ঢেউ ঢেউ প্রতিমারা
আঁকড়ে ধরেছি মীড়-গমক-ঝালা
তার ছিঁড়ে গেছে- আঙুলে তবুও বেজে চলে একতারা
কিছুই শিখিনি- রাগ ও বেহাগ
কখনো শিখিনি প্রেম। দুর্বাঘাসের শংকিত পথে
তবু সে পায়ের দাগ
আনাড়ি চোখের কারসাজিতেই মেখেছে তরঙ্গতে
যতটুকু ছিল মায়া-মরিচিকা
কুয়াশায় ঢাকা তুমি। অলখে কখন বেজেছে নুপূর
বিদগ্ধ মরুভূমি- ঢেকেছে অগ্নিশিখা
কিছুই বুঝিনি তবু ভেঙে গেছে আলগোছে ঝুরঝুর
ছায়া প্রহরের বিস্মৃত অক্ষরে
অনিবার ক্রোধ, বিক্ষুব্ধ বোধ- প্যাষ্টেলে আঁকা ছবি
পুড়েছে দারুণ ঘোরে
পুড়েছে স্বপ্ন তবু নিমগ্ন নিদাঘে দগ্ধ কবি-
আঁকড়ে ধরেছি হিম ছায়া- উল্লাসে
আঁকড়ে ধরেছি জীবনের সব বিমূর্ত হা-হুতাশ
তুলির আচরে শব্দের প্রতিভাসে
গহীন দোলায় স্থির ফুটে আছে চিরচেনা ক্যানভাস
Labels:
Canvas
Shanto
ক্রমশঃই প্রকাশ্য হল তার শিশুসন্তান আছে
স্বামী হয়তো ট্যুরে বিমানবন্দরগামী
যে মেঘলা দুপুর পাঠিয়ে ছিলাম তাকে হয়তো
স্নেহবশতঃ সে বলতে পারেনি, পাঠিওনা আর ...
এসব অকিঞ্চিত্কর
এখনও অভ্যাসমতো টুকিটাকি বিনিময় করি
জন্মদিনের শুভেচ্ছা, কখনও তার কবিতায়
ঈষত্ দুষ্টুমি কিম্বা কোন দূরভাষালাপ হঠাত্...
কুয়াশা সরে গেলে পৃথিবী কি বিভ্রাটমুক্ত হয়
সঠিক পথে ছুটে যায় ট্রেন, সঠিক উড়ালে পাখিরা
পৃথিবীর সব রঙ হেসে ওঠে ... তাও
মেঘলা দুপুরগুলো একান্তে রাখি নিজের কাছে
নিজের ছায়াকে বলি, যা কিছু অযাচিত ব্যথা
তুমি নাও, তুমি নাও
Labels:
Kromosho
Subhasish
হারিয়ে যাওয়া আস্তাবলে / শুভাশিস সরকার
মাঝে মাঝে ঘাঁড় ঘুরিয়ে যখন দেখি
ঠিক তখনই বিগতপ্রায় লেখালেখি
দুরের থেকে আদর মেখে আমায় বলে
চোখ রাখো তো ফেলে আসা আস্তাবলে।
আমি তাকাই, পুরোনো সব ঘোড়াগূলো
খুর ঠুকছে, পেছন থেকে আসছে ধুলো।-
এই লেখাটা আমার ছিল? ইশ, কি ছেঁদো!
এটাও আমার? আদ্দিকালের বদ্যিবুড়ো!
এটা কেমন শেষ হয় নি - !
এটা বোধহয় দোলের হবে;
এটা কারগিল।
এটা সেই বৌবাজারের বোমার সময়!
এটার গায়ে বাবরি মসজিদের গুড়ো।
এটা পুপুর জন্মের সময়।
এটা উফ!- পুপু ফেল করে আত্মহত্যা করল।
এটা ঈদের নামাজ শুরুর একটূ আগে।
এটাতে তো বড়দিনের কেকের গন্ধ!
এটা যখন আমরা সবাই একুশে হাটছি
নতুন একটা বাংলা ভাষায় কথা বলছি
এটা বাংলা? একটা হিন্দী ইংরেজী নেই!-
এই ভাষাতে এখন আর কেউ কথা বলিনা।
এটা খুকুর বিয়ের দিনে
এটা খুকুর বিবাহবিচ্ছেদে-।
এটা বোধনের দিনে,
এটা অষ্টমীর পুষ্পাঞ্জলির সময়
ফুল হাতে নিয়ে লিখেছিলাম।
এটা নবমীতে ম্যাডক্সে বসে
তিলোত্তমা বেছে নিতে নিতে।
বিসর্জনে যখন বললে
কোনদিন আর দ্যাখা হবে না -
তোমায় নিয়ে সেই লেখাটা পাচ্ছিনা তো
সেই লেখাটা, বলেছিলাম দু-হাত পাতো-
হাসি মুখে তুমি দু’হাত এগিয়ে দিতে
কান্না গুলে লিখেছিলাম মেহেন্দিতে।
ধুয়ে গেছে অসাবধানে ধোওয়ার সময়?
কিন্ত আজও সবাই শুলে, শোওয়ার সময়-
একবার ঠিক সেই লেখাটা আমায় বলে
চোখ রেখোনা, হারিয়ে যাওয়া আস্তাবলে।
Labels:
Hariye Jaowa Astabole
Obhimonyu
শিক্ষামূলক
শিক্ষামূল তত কিছু ছিল না ভ্রমণে।
বিনোদিনী, স্মৃতিভারে জর্জর বিনোদিনী মোর
খেলনা নতুন কিছু বাকি আছে হাতে?
দিয়েছিলি যা যা, ভাঙাচোরা, সবই তো পুরনো,
শূন্যঝুলি, আর তবে কাকে নিয়ে বাঁচা?
তথাপি শিক্ষার বহু বাকি আছে তোর।
দু'চারটে নুড়ি
আর শালের গন্ধ-মাখা লাল লাল ধুলো
যদি উড়ে আসে আজ,
বুড়ো-চোখ বন্ধ রাখা, খুব কি জরুরী?
ওতে অভিনয় আরো ভালো হয় বাছা,
কান্নার সিন বড় বাস্তব লাগে।
চুরি করা ভালোবাসা, চুরির সময়,
এই নিয়ে ধনী হবি তুই? হওয়া যায় কোনোদিন?
বিনোদিনী, তুই শুধু বিনোদিনী, অলক্ষ্মী অসতী
বহু শিক্ষা বাকি আছে তোর...
ভালো কথা বলি শোন,
থাক দূরে দূরে, অতীতকে ছুঁয়ে থাক শির-ওঠা বুড়োটে আঙুলে...
ঘর-বার অটুট অক্ষয় থাক সবাকার, সত্যে থাক মতি
Labels:
Shikshamulok
Tamsuk
নিশানা লিখেও যে তান হারায়
তার পথে
অনন্ত সম্ভাবনা
সোনালী প্র-লেপে
চাদরের আদর বাড়ে
ফুল আসে হলুদ ছিটেয়
ক্যকটাসেও তো কতই অমন
ভিক্ষু হে না না টুপটাপ পেরিয়ে
একবার বৃক্ষু বলো
ও সব সোনা রঙ ধুয়ে নক্সা আঁকার বেলা
বৃষ্টি আসে পথ ভেঙ্গে
ফলত দেখা যায় -
তার ছদ্মনাম চিরকালীন নৃত্যময়
যার নেমপ্লেটে লেখা-
সখ- সন্তুরের উজানে
পেশা- হোলি খেলায় মেঘ ভাসানো
আনন্দ - পোশাকে কৌতুহলী চোখ আঁকায়
অবাক হই
ঠোঁট ভেজানোর আগে
নিমফলের সাক্ষরনামায় সে লিখলো - " ফতুর গালিচা "
Labels:
Halud Noksha
Sagarneel
কাকতাড়ুয়ায়র গল্প
অনিমেষ... একটা মজার গপ্প বলি শোনো
কোনো অজপাড়াগাঁয়ে গিয়েছো কখনো?
দেখেছো ধানের ক্ষেত অথবা যে মাঠে
আদিগন্ত ভরে থাকে সবুজ ফসল?
দেখেছো না? জানতাম, যতটা মুখ্যু মনে হয়
ততটা আদপে তুমি নয়। সময় সময়
বোকা সেজে থাকো বটে, তবে সেটা ভাল।
ঝোপ বুঝে কোপ মারো, সকরুণ বাক্যসুধা ঢালো
জনগণ শুনে বলে, 'আহা! কি দুঃখ, কত শোক...'
বাস্তুঘুঘুটি তুমি, সাতিশয় খচ্চর লোক
গোঁফের আড়ালে হাসো শকুনের হাসি
হেঁড়ে গলা মিহি করে মাঝে মাঝে বলো, 'ভালবাসি...'
ভবী তাতে ভোলেও তো দেখি
আসলে যে সব জালিয়াতি, আদ্যোপান্ত মেকি
ভালমানুষীর চোখে ছুঁড়ে দেওয়া একরাশ ধুলো
সে কথা বোঝে না কেউ, মিথ্যে কথাগুলো
ক্রমশঃ সত্যি হয়ে ওঠে
অনিমেষ, ভাগ্যবান তুমি, ভালবাসা তোমারই কপালে দেখি জোটে
তথাপি এসব কথা বর্তমানে শিবের গাজন
গপ্পটা বলি শোনো, শোনো দিয়া মন
দেখিয়াছো ধানক্ষেত, আদিগন্ত সবুজ ফসল
কাকতাড়ুয়াও দেখিয়াছো নিশ্চয়
(মাঝে মাঝে সাধুভাষা বলা ভাল, চর্চাটা হয়)
এ গপ্প কাকতাড়ুয়ার
মানুষপ্রমাণ বাঁশের কাঠামো আর
এক মুঠো খড়, তার উপর একখানা ভাঙা কেলে হাঁড়ি
চুণ দিয়ে চোখমুখ আঁকা
তথাপি মানুষ ভেবে নেওয়া কিঞ্চিত বাড়াবাড়ি
অতএব গায়ে তার ছেঁড়া-ফাটা জামা, প্রকৃত বাতিল
কি অবাক কাণ্ড ভাবো দেখি, যাবতীয় কাক চিল
ওকেই মানুষ বলে ভাবে সুতরাং ভয় পায়
এইভাবে বপনঋতু যায়, গৃহস্থ উদ্বেল হয় নবান্নের ডাকে
আমাকে বলতে পারো অনিমেষ, কাকতাড়ুয়ার ছেঁড়া-ফাটা
বাতিল জামাতে, তখনো কী মানুষের গন্ধ লেগে থাকে?
Labels:
Kaaktaaruyar Golpo
Onahotu
০ আমাদের জীবন শুরু হয় আঁধারের বুক চিড়ে -বৈকুন্ঠ যখন কাঁপন ধরায় জাগ্রত নি:শ্বাসে। নেমে যাই শালিকের মত ধানের মাঠে। কুঁড়াতে থাকি দিনভর -বেঁচে থাকাটা খুব জরুরী। চোখ যখন ব্যস্ত ধানের খোঁজে তখন ভাববার অবকাশ কই -সময়ের কিংবা পৃথিবীর বিভ্রম মায়া।
০ চলমান রাশিমালায় মাঝেমাঝে মনেহয় আমি একটা প্রোগ্রাম মাত্র। নয়ত কেন স্মরণ করতে পারি না -গর্ভে কিংবা শূণ্য বয়সে কি ছিলাম, কেমন ছিলাম কিংবা তারো আগে কোথায় ছিলাম। কেউ একজন সযত্নে স্মৃতিগুলো মুছে দেয়। কিন্তু কেন?
০ ঘুনপোকা মস্তিস্কে ক্রমাগত খুঁড়ে চলে আত্ম সৃষ্টির ব্যর্থতা। আমাদের ভাবনা দিয়েছে, বুদ্ধি দিয়েছে, ব্যবহার মাত্র ২ ভাগ কিংবা তারচেয়ে একটু বেশী। কেন?
নিথর, অজ্ঞতার বাকীটুকুতে যদি প্রবেশ করতে না ই পারব তাহলে বহন করবই বা কেন?
০ আমি কিংবা আমাদের নৈপথ্যে হেসেই চলছে স্রষ্টা। খুব কাছে -একটা সময়ের মাত্রার আড়ালে। হয়ত কখনোই ছুঁতে পারবনা, দেখতে পাবনা। এক সময় আমাদের প্রতি স্রষ্টার আগ্রহ কমে যাবে, থেমে যাবে সৃষ্টি। Split করে ফেলে দেয়া হবে ব্যবহৃত মস্তিষ্কের অংশটুকু। নতুন সৃষ্টি আসবে -নতুন গঠন নিয়ে। তারাও ব্যবহারের সুযোগ পাবে মাত্র ২ভাগ কিংবা তারচেয়ে একটু বেশী।
Labels:
Bibvromo Mostishker Chintadhara
Subhasish
দেখেছিলাম / শুভাশিস সরকার
কবে তোমায় কোথায় দেখেছিলাম
সে কথা আর মনে তো নেই ভালো
তোমায় আমি ভুলেই গেছিলাম
কিন্ত হঠাৎ বিদ্যুৎ চমকালো।
সে আলোতে মোম হয়ে যায় মন
মোম গড়ালে সম থেকে হয় শুরু?
ফাঁক থাকে কি ভুরুর নাচনে?
চিনতে? নাকি ভুল করেছে ভুরু?
ভুরুর ভাঁজে আটকে ছিল মেঘ
সিঁথির খাঁজে সিঁদুর জ্বলে ক্ষীন
যতই আজ অশনী গর্জাক
অস্তরাগে হারানো ক্যান্টিন।
Labels:
Dekhechilam
Onahotu
বিনিদ্র সময়ের তুমি-আমি
স্বেচ্ছায় ফাগুণ আনি চোখের পলকে
গাঢ় গম্ভীরে আষাঢ় ঠেকলেই -
কাঁধে হাত জোৎস্নার বিনম্র পাটী।
আমাদের শুরু-
কোলাহলে ঠেলে দেয়া সতেজ শরীর
কম্পমান আবেগী হাত হিসেব খাতায়
আর কত কি!
আহ্লাদ, বাঁকা ঠোঁট, দীর্ঘ পল্লব, শরীরের ঘ্রাণ
গুটিয়ে যায় শামুকের ঘরে
উল্লাস-ব্যস্ততার ক্ষয়া ফোটনে।
হলুদ বিকেল-
নীড়ের মত ভাঁজ নিয়ে মাথা রাখ
উষ্ণতায়, যখন আঁধার নেমে আসে বার্ধক্যে
ফুটে ভোরের শৈশব -চায়ের কাপে।
সব থেমে যায়-
ক্লান্তি নেমে আসে নিউরণে, কোষে
আবার স্নান করি তুমি-আমি;
স্বেচ্ছায় ফাগুণ আনি চোখের পলকে
গাঢ় গম্ভীরে আষাঢ় ঠেকলেই -
কাঁধে হাত জোৎস্নার বিনম্র পাটী।
[কবিতা লিখতে ভাল লাগে। কিন্তু রাজ্যের আলস্যতা সারাক্ষণ ভর করে থাকে শারীরিক প্রস্তাবনার ভাঁজে। আমার নিয়মিত কবিতা পোষ্টে আমাকে উৎসাহিত করে যার জন্য নতুন ভাবে বাঁচার আশায় উদ্দীপ্ত হওয়া। আমার স্ত্রী -আধার (চন্দ্রবিন্দুহীন করেছি ইচ্ছে করেই -ভিন্নার্থে)। আমার স্ত্রীর একটাই আফসোস -আমাদেরকে সবাই GF-BF ভাবে । উৎস্বর্গ- আধারকে।
Labels:
Jhumjhumanti Brishti Megh
Obhimonyu
শিক্ষামূলক
শিক্ষামূল তত কিছু ছিল না ভ্রমণে।
বিনোদিনী, স্মৃতিভারে জর্জর বিনোদিনী মোর
তীর্থে গেছিলে তুমি, সে খবর দিয়ে গেছে
কিছু মেঘ, কিছু ফাল্গুনী হাওয়া।
খেলনা নতুন কিছু বাকি আছে হাতে?
দিয়েছিলি যা যা, ভাঙাচোরা, সবই তো পুরনো,
শূন্যঝুলি, আর তবে কাকে নিয়ে বাঁচা?
তথাপি শিক্ষার বহু বাকি আছে তোর।
দু'চারটে নুড়ি
আর শালফুল গন্ধ-মাখা লাল লাল ধুলো
যদি উড়ে আসে আজ,
বুড়ো-চোখ বন্ধ রাখা, খুব কি জরুরী?
ওতে অভিনয় আরো ভালো হয় বাছা,
কান্নার সিন বড় বাস্তব লাগে।
চুরি করা ভালোবাসা, চুরির সময়,
এই নিয়ে ধনী হবি? হওয়া যায় কোনোদিন?
বহু শিক্ষা বাকি আছে তোর...
ভালো কথা বলি শোন,
থাক দূরে দূরে, অতীতকে ছুঁয়ে থাক শির-ওঠা বুড়োটে আঙুলে...
ঘর-বার অটুট অক্ষয় থাক সবাকার, সত্যে থাক মতি...
বিনোদিনী, তুই শুধু বিনোদিনী, অলক্ষ্মী অসতী ।
Labels:
Shikshamulok Edited
Shobor
মেঘ বলে ডাকা তোকে নিদারুন ভুল হয়েছিল
ভিড়ের নিবিড় ভাঁজ ঢের ভালো, কেন যে এ কাটাকুটি খেলা নেশাকর
তুই জানতিস, এখন শূন্য হাতে তিনসাগরের ঢেউ, অসিপত্রবন
নির্ঝরের হাতছানি, জলে ধুয়ে গেছে কাল, সকল শ্রবন
নাই বা উঠল ভেসে শ্রান্তপথে পান্থশালা, অনতিনিকট
শুয়ে আছে ফাল্গুনের শস্যহীন মাঠ, আরো একবার তাই কাটাকুটি খেলে দ্যাখা যাক!
Labels:
Katakuti
Ranjan
এজউড অ্যাভেনিউ বরাবর সূর্য ওঠে, অস্ত যায়
তাও এ পরবাসে মেঘ নেই কোনো
জ্যাকসনভিলের ডাউনটাউনের জনজোয়ার অনেক কথা
বলে যায়, মেলাতে পারিনা
এখানে কোনো হলুদ পাখি নেই
যার কানে কানে কাছাকাছি আসার আগে
ছেলে মেয়েরা বলত বুকের কথা, কাছাকাছি হবার
বেদনার গান
যে নদীর বাঁকগুলি ছিল সহজ আর সুরেলা
তার তীরে এখন কোন ঘাস জেগে ওঠে!
যদি চিঠি দাও... চিঠিতে শব্দ লিখো আবছায়া
শুধু এঁকো হলুদ পাখিটির গান
এঁকো কুমকুমে কুসুমে তোমার ছবিটি...
Labels:
Jodi Chithi Dao
Asiyan
ওরে হাইলা লোকের লাঙ্গল বাঁকা
জনম বাঁকা চাঁন্দ রে
তাহার চাইতে অধিক বাঁকা হায় হায় আমি যারে দিছি প্রাণ রে
যেখানে ধানের গাছ অবিরত দোল খায়
সেই দিকে তাকিয়ে তুমি হাসলে
কি অবারিত আদিগন্ত শস্য
কিভাবে আকাশ অসীম... ভাবলাম এই বুঝি মুক্তি
খোলা হাওয়ায় হাওয়ায় নদী গান গেয়ে উঠল
অথচ জীবন বলল, চল যাই
পৃথিবীতে আরো কত ভূমি, কত হাওয়ার নেশায়
পাগল কত নদী
কাজে ও অকাজে ঘুরে আবার এসে দাঁড়িয়েছি আজ যেই
সে চিরন্তন শস্যপ্রান্তরে দেখি কেউ নেই ঈষত্ নতমুখে হাসবার ...
এ প্রাণে অঢেল মুক্তি দেবার ....
আর রোদ্দুর খুঁজে খুঁজে নদী গেয়ে যায় ভাঁটার গান
Labels:
Piriti Jora Nahi Lagere
Mmandal
পাঁজর সিঁড়ি
সহসাই দেহ অভ্যন্তরে কী এক ভীষণ বিজলিপ্রভার আমন্ত্রণে
আজ তোমার গভীরে নেমেছি – হাওয়াও পাতা, খড়কুটোগুলো
শূন্যে উড়াতে উড়াতে নিয়ে যাচ্ছে;
বুকফাটা চাপাহাহাকার ছড়িয়ে পড়ছে চতুর্দিকে, বুনোপাড়ার
ঢোলের শব্দ আজ বুকের ভিতর উসকে দিচ্ছে হাওয়া, খুব
দূরত্ব তাই নিকট মনে হচ্ছে;
পালক উড়ছে হরেকরকম বেলুন উড়ছে, পাশ ফিরছে তোমার
আমার গ্রীবার সন্ধ্যাতারা, লুট হচ্ছে পাঁজর সিঁড়ির ধাপের উঠা নামা।
চমত্কার কবিতা
পাঁজর আর সিঁড়ির সামঞ্জস্যটাও ভাবাল এক সুন্দর ভাবনায়
Labels:
Pajhor Shiri
Raka
সমুদ্রের ডায়রি/১
----------------------
নদীটি দাঁড়াল এসে শান্ত মোহনায়।
যেসব চোখের কাঁচে পৃথিবীপারের আলো দেখে নেওয়া যায়,
এখানে সমুদ্র ঠিক সেরকম, সবুজাভ নীল।
আ-যোজন পথ জুড়ে হেঁটে যাওয়া বেলাভূমি মৃদু ঊর্মিল।
বালিতে জলের চিহ্ন, ঝিনুকখোলস...
এখানে দাঁড়িয়ে নদী মরে যেতে চায় যদি, নদীর কী দোষ!
সমুদ্রের ডায়রি/২
-----------------------
এখনও ঢেউয়ের গন্ধে ক্রমাগত নিভে আসে মন।
জিভে লেগে থাকা কিছু কটু স্বাদ, বিষাদলবণ
দ্রব হয়ে যায়। আর ভেজাপাতা চোখ
বালির ওপর, আহা, ফেলে রেখে আসে সব অসুখস্মারক
নোনা জলহাওয়া এসে ছুঁয়েছে তোমার হাত, ছুঁয়ে দিচ্ছে ঠোঁটও...
তুমি শুধু অস্ফুটে বলেছ নিজেকে ডেকে – “তাড়াতাড়ি ভাল হয়ে ওঠো”।
Labels:
Somudrer Diary
Urna
কলমীচাঁপা
জংলাপুকুর
আধখানা চাঁদ
জোছ্নাখুকুর
আয় না নেমে
এই উঠোনে
বলবে কথা
আজ দুজনে
মন্দ বলে
বলুক লোকে
মন্দ মাখব
নেশার ঝোঁকে
কাটলে নেশা
ফিরবো না আর
তাল সুপুরী
রইল তাহার
সবটুকু থাক
হৃদয় জুড়ে
ভুল দুপুরের
গানের সুরে।
Labels:
Awlik Chhora
Bokhtiar
পথের ধুলোর মতো মিশে যায় সব।
হূদয়ের আরশিতে যে-সুর বাজে
আমার এ-মন খানি বসেনা কাজে
অচেনা এ-সুরখানি ব্যথার বালি
মরুভূমির বালুর ঝড়ে উড়ায় অলি।
অলিতে সে পথ হারায় পবণ এসে
জীবনের যত ব্যথা স্মৃতিতে ভাসে
কতকাল আর চেয়ে রবো এমনি ধারায়
সময় না পেলাম ধরতে সবিযে হারায়।
হারার মাঝে সুখ আছে যানিনী কখনো
যাহা পাবার আশাছিলো পাইনি এখনো
সময় যে কেটে যায় এর এমনি ভাবায়
সকল সে হারানো স্মৃতি জেগেছে সভায়।
সভা যে-ভাঙ্গবে একদিন লাজুক ভাবে
তিলে তিলে তুলোর মতো মিশিয়ে যাবে
যতদিলো সৃষ্টির আলো হারাবে ধারনা
সৃষ্টি-স্রষ্টার পূর্ণ-হবে সকল সাধনা।
সাঁধনার এই দুনিয়াটা তুলনাতে গড়া
ভবের সকল মানুষ ভাবে মনো ভরা
কী-বা এই প্রয়োজন ব্যতিক্রমের দ্বারে
জীবনের ব্যথাগুলো নিজেকে হারে।
হারজিত এর ধরণীটা শুধু মানুষের
ভালোমন্দ জ্ঞান দিয়ে সবি জাগিছে
আতরের সু-বাতাসে না বিলীন সবাই
সবাই-তো নিশাচর কেহইনা অভয়।
অভয়ের এই দুনিয়াটা হয় যদি এমন
তবে আর রবে কী ভালোটা কেমন?
কেমন করে গেয়ে যাবে সমতার গান
পথোশুধু চেয়ে আছে করে আহ্বান।
আহ্বানের সংকীর্তন পৃথিবীর পথে
চারিদিক চেয়ে দেখো নয় একসাথে
অপার আশার বালি হারাবার সাজে
যোগদেয় এ-সভাতে তাহার কাজে।
কায্য হয় এই যদি নিগরের মুলে
তুমি তবে যাবে কোথায় জগতের ভূলে?
আমি হই ঝড়াপাতা মরমীর বেশে
যেতে হবে একদিন আপন দেশে।
দেশত্বের কর্মগুণ আছে, নিগরের তরে
আশ্বিনের মমভরা পবণ পারে
সবাই আজ অবিণাশে ধরণী সাবার
ফিরে আর আসবেনা কখনো আবার।
Malancho
দেখা হচ্ছে রঙের হাটে
তোমার সাথে কালকে তবে
হচ্ছে দেখা রঙের হাটে,
এসো কিন্তু এই প্রভাতে...
রঙের জোগান অনেক আছে
লাল গোলাপি সবুজ হলুদ
আর যত চাও-আমার কাছে...
থির জলেতে ঢেউ তুলতে
মিটামিটাচ্ছে শুকতারাটি,
সাজব যখন কলির রাধা
ঐ বাড়িটার হুলোর তখন
লাগবে জানি দাঁতকপাটি!
দুঃখ আর হিংসের রঙ
কৌটো বন্দি করব বরং,
তোমার আমার রঙের খেলায়
ডুববে জানি সবাই নেশায়...
মাখব রঙ মাখাবো রঙ
একটু নাহয় হবই চুর,
একটা তো দিন... বছর ঘুরে
গেলাম না হয়... রঙ্গপুর......
কবিতা যাইহোক, রঙের এই খেলায়...রঙ্গের এই মেলায়- সকলের সাদর আমন্ত্রণ
Labels:
Dekha Hocche Ronger Hate
Neel
ইচ্ছা করলে গুঁড়িয়ে দিই, কিম্বা ঝোলাই শিক কাবাবে
ইচ্ছা মত শূলে চড়াই তাতেও ভবী কি শোধরাবে ?
যখন আমার খেয়াল খুশী তাকেই বলব পরার্থপর
বদ খেয়ালে পড়লে তখন তাহার গালেই চড় ও থাপড়;
এমনি আমি ভীষণ সূক্ষ্ম ছুঁচের গর্ভে রেশম সত্ত্ব
আত্ম পক্ষ বায়না ধরলে লক্ষ্য মোক্ষ মুশল মত্ত
হাত পা ছুঁড়ব মারব ধরব প্রেম ও পূণ্যে সমান দীপ্ত
কাব্যে বলব চাই না কিচ্ছু, পাই না অল্প, দারুন ক্ষিপ্ত !
তোমরা রয়েছো ধন্য ধন্য পুষ্পে পত্রে দাও হে ভক্তি
তোমার লেখাও আমিই লিখব, আমরা দুজন মিত্রশক্তি ।।
Labels:
Mitro Shokti
Osechonok
বেচুবাবু
বেচুবাবু...
কয় কিসিমের স্বপ্ন আছে...,
তোমার কাছে?
আয়েশ করার নানান ফিকির
বিজ্ঞাপনের ইকির মিকির,
আসবাবে আর ফ্ল্যাট, গাড়িতে
জীবন বিমার দিক্দারিতে।
এ সব কিছুই যত্নে আছে...
তোমার কাছে।
কে শো-অফে চম্কে দেবে!
স্বস্তি জ্বলে মাইক্রো-ওয়েভে...
ফ্রিজ, শাড়িতে...ধনতেরাসে
মানুষ হারায়, পণ্য আসে।
হৃদয় নীরব। মুদ্রা বাজে
তোমার কাছে!
কস্মেটিকের সুন্দরী চাই
রঙ মেখে তাই মুখকে সাজাই
মুখোশ ঝোলে ছন্নছাড়া
মুখগুলো আজ সর্বহারা...
চাওয়ার বহর থামছে না যে
তোমার কাছে।
ইচ্ছেগুলোর চাওয়ার নেশায়
রে-ব্যানে ভাই চোখ ঢেকে যায়।
আর্চিস্-এ আর হলুদ খামে
প্রেমের আতিশয্য ঘামে।
যন্ত্রণা কি মরেই বাঁচে...
তোমার কাছে?
ক্রেডিট কার্ডে বাড়ছে দেনা
সুখ-কবুতর তা মানে না।
কম্পিটিশন খুড়োর কলে
''যা ছুটে যা''-রোজই বলে।
সব পেয়েছি'র দেশ কি আছে,
তোমার কাছে?
ট্যাঁকশালেতে বাজছে বারো
বলছ তবু-''আর ও...আর ও''
বিকল হল মনের ঘড়ি
শেষ কেনা কি কলসি-দড়ি...
শেষ কেনা কি কলসি-দড়ি?
শেষ কেনা কি..................!
বেচুবাবু...,
আর কতো দুঃস্বপ্ন আছে,
তোমার কাছে?
আবার জাত তুলে কথা ! দাঁড়াও যাবতীয় ফেরিওয়ালা ভাইদের পক্ষ থেকে......যাবতীয় স্ত্রী জাতি কে.........
না হয় বেচে দেব
দেওয়াল ও ফাঁকগুলো
সুড়কি চুন মাখা
খিলান ও গম্বুজ......
তুমি কি দিতে পারো
বদলে জানেমন ,
সোনার খাঁচা ভুলে
বোশেখী অম্বুজ ??
জানি তা পারবেনা
আকাশে কারফিউ
ঠোঁটের লাল চেনে
সোনালী র্যাভলন
বেচে দি কাটগ্লাসে
হৃদয় ও হার্দিক
বিদেশী খামে মোড়া
আদি ও সনাতন...(দুলালের তাল মিছরি)
Labels:
Bechu Babu
Tobita
ভালো কাজঃ আমার সুবিধার জন্য যে সব কাজ করা হয়...
খারাপ কাজঃ যা কিছু আমার বিরুদ্ধে যায়...
চরিত্রবানঃ যিনি নিজ স্ত্রী ছাড়া ভুলেও অন্য কারো দিকে চোখ তুলে তাকান না..
চরিত্রহীনঃ যিনি বিবিধ মেয়েদের সাথে রঙ্গ তামাশা করিয়া বেড়ান...
ওসব কাজ আমি করিলে (ছি ছি ছি, তোমাদের মন এত নীচ)
(বিঃদ্রঃ নারীঘটিত বিষয় ব্যতিত অন্যান্য কিছু চরিত্রের অন্তর্ভুক্ত নয়... যেমন দূর্ণীতি, কাজে ফাকি দেওয়া... ইত্যাদি)
কবিতা লিখিতে জানি না... তাই একখানা টবিতা লিখিলাম...
Labels:
Kushmando
Sagarneel
চতুর্দশী
এখন দেখি পবিত্রতা ছড়িয়ে আছে ডালে
এবং আছে পাতায় পাতায়, প্রকাশ্যে-আবডালে
অল্পখানিক পাপ যদি পাও আমায় ফিরে দিয়ো
মুহূর্তটির নাম রাখবো - অবিস্মরণীয়
আজকে দেখি উদাস আকাশ, দিব্যি পরিপাটি
চাঁদ চলেছে উদ্ধতশির, ঈষৎ ঝগড়াঝাঁটি
করছে বটে ডানপিটে মেঘ – নেহাত খেলাচ্ছলে
দখিন বাতাস লেখাচ্ছে নাম অসভ্যদের দলে
তবুও কোথাও ঝরছে পাতা বসন্তবৈভবে
পলাশকালীন শত্রু তারা? হয়তো বা তাই হবে
যদিও জানি ধূসর তোমার ভীষণই অপ্রিয় -
ঝরা পাতার নাম রেখেছি... অবিস্মরণীয়
Labels:
Choturdoshi
Mita
আজব এক ঘর,
বাইরের সব কথা সে শুনতে পায়
কিন্তু ভিতরের সব কথা সবাই শুনতে পায় না।।
সেখানে চলে অদ্ভুত এক খেলা,
যেখানে মানুষ ভাসায় স্বপ্নের ভেলা।
যেমন রয়েছে হারানোর বেদনা,
তেমনি রয়েছে পাওয়ার পূর্ণতা।
যেমন রয়েছে ব্যাথার যাতনা,
তেমনি রয়েছে বিলাসিতার সৌখিনতা।।
কিন্তু তারপরও সেই চালায় রাজত্ব,
কারণ মানুষ মেনে নিয়েছে তার দাসত্ব।।
Labels:
Jhapsha Mon
Suvo
অক্ষমতার ফর্দ
--------------------------------
কি একটা কথা বলার ছিল
এত হট্টগোলের মাঝে বলা হল না
মঞ্চে একবার আমিও উঠতে চেয়েছিলাম
একবার
সিঁড়িতে এত ভীড় দেখে
ওদিকে আর যাওয়া হল না
নিজের ভেতর কথাগুলো কে গুছিয়ে নিতে হয়
শব্দের শৃঙ্খল মেনে সাজিয়ে নিতে হয়
প্রতিবার
একটা আগুন জ্বালানোর ছিল
অন্তিম মুহূর্তে এসে দেশলাই কাঠি ফুরিয়ে গেল
‘দাদা মাচিস হবে’ বলে
অচেনা কারও থেকে চাওয়া হল না
Labels:
Okshamotar Fordo
Soma
রং লেগে থাকে
বিকেল বা ঠিক দুপুর নাগাদ জলপ্রপাতের গায়ে লেগে কড়াইশুটিঁর রং
গোল মরিচের গোলটুকু বাদে নরম ছোঁয়া
ঝুর-ঝুরে মাটির
ভোরের ভাপের মত কুসুম কুসুম জল এলাচ রং
এ অবধি বেশ ভালই গেল...
আলো ঝরছে...কাঁথার ওপর...তরাই ভরে ঝুরঝুর করে পাঁজর ভেঙ্গে বেরিয়ে আসছে ভয় রং মাখনো মুখগুলো চেনা...আচেনা...খানিক চেনা...
বাঊরী বউ গায়ে সাবান মাখছে...তিন ভাগ আর্দ্রতা টেনে নিচ্ছে পিয়ানোর থেকে...পেছল পেছল রং
বাউরী বউ...অ বউ...চুপ কথা...
কম্লা শাড়ী ক্যাম্পফায়ারে পাশাপাশি শেড বিন্যস্ত
এটি ছায়ানির্ভর গল্প...
বিশেষ বিশেষ প্রবনতা সব সময় কাজ করে
প্যাস্টেলগুলো পাশপাশি সাজানোর সময়
গাঢ়-হালকা-গাঢ়-গাঢ়...
এটি ছায়ানির্ভর গল্প...
বিশেষ বিশেষ প্রবনতা সব সময় কাজ করে
প্যাস্টেলগুলো পাশপাশি সাজানোর সময়
গাঢ়-হালকা-গাঢ়-গাঢ়...
....durdanto ..kobitar rong lege jak sob kathai..nirobatai
Labels:
Rang Lege Thake
Proyash
শৈশব যৌবনের খেলা সাঙ্গ করে
নিরাশক্ত বিবাগী রূপে মগ্ন ছিল তুমি
শান্ত শীতল যোগীর রূপ ধরে
মন কে বেঁধেছিলাম তোমার সঙ্গ তরে
উপেক্ষা করেছি যৌবনের গোধূলি, আমি
কিন্তু এ কি হোল তোমার
কোন মায়াবী যাদু স্পর্শে তোমার চিত্ত হল চঞ্চল ?
এতো দিনের সাধনা উপাষণা ভঙ্গ করে
রূপ রস গন্ধের ভান্ডার উজাড় করে
আবারো যৌবনের খেলায় মাতলে তুমি, মাতল জীব সকল
দখিনা বাতাসে স্নাত হয়ে, চঞ্চল তুমি
কেন আমাকে করো উদ্বেল?
হিমবাহের বন্ধন কে ছিন্ন করে, পাগলা ঝড় কে গতি দিয়ে
অরণ্যের রিক্ত শাখায় এঁকে দাও কিশলয়, পরম যত্ন নিয়ে
তোমার চঞ্চলতা ছড়িয়ে দাও তৃণ পল্লবে, প্ত্র মর্মরে;
জাগিয়ে তোল পুলকমুখর রোমাঞ্চ দিক দিগন্তরে
বনে বনান্তরে, শ্যামল প্রান্তরে, নদী লহরীতে
গন্ধবিধূর আম্রকুঞ্জে , মৌমাছির কলতানে হরষিতে
কেন কেন তুমি কুঞ্জবনে ভাসিয়ে দাও কুসুমের ফোয়ারা
আগুন লাগিয়ে দাও পলাশে, প্রজাপতিদের কর মাতয়ারা
দোয়েল কোয়েলদের গলায় দাও বিরামহীন আনন্দসুর
বকুল, চম্পা, করবী উথাল পাথাল গন্ধ মধুর
কেন বলতে পারো, কিসের উল্লাশে
অশোক শিমূল কৃষ্ণচুড়ার রক্তিম উছ্বাসে
ভরিয়ে দাও এ ভূবন, আমাকে চঞ্চল কর ব্যাথা দাও
কেন মনে নতুন করে আনো ব্যাকুলতা আশা জাগাও
কেন মন রাঙিয়ে যাও নব পুষ্প পল্লবে, রক্তে মহুয়ার মাদক মেশাও
শরীরে আগুনের তাপ লাগাও, আলিঙ্গনের স্বপ্ন দেখাও
জীবনের ফেলে আশা প্রতিটি বাঁকে, সঙ্গী করেছি তোমাকে তখন
তবে কি তা ছিল আমার ভুল, করেছি তোমায় অনুসরন ??
Labels:
Amar Basanto.....
kobita
কবিতামিতালি কি
কবিতামিতালি ওয়েবজোড়া কবিতাবন্ধুদের কবিতাকেন্দ্রিক তাজা খবর আর বিবিধ গদ্য বিনিময়ের জমজমাট পোর্টাল! এখানে সদস্যপদ আমন্ত্রণভিত্তিক। তুমি যদি ইতিমধ্যেই আমন্ত্রণ না পেয়ে থাক শিগগিরি নিশ্চয়ই তা পেযে যাবে তোমার নিকট কোন কবিতাবন্ধুর থেকে। আর তা যদি না হয়ে থাকে কবিতা যোগাযোগের মাধ্যমে তোমার নাম সম্ভাব্য আমন্ত্রিতদের তালিকায় এখনই নথিভুক্ত করিয়ে রাখ!
কবিতা নিয়ে টাটকা খবর পাঠাও
বাংলা কবিতা নিয়ে টাটকা খবর পাঠাও আর পাও মিতালির সদস্যপদ সরাসরি। ওয়েবভিত্তিক মৌলিক বাংলা কবিতা প্রকাশের খবর বা কবি ও কবিতা সম্পর্কে নানা সংবাদ, কবি ও কবিতাকেন্দ্রিক সাক্ষাত্কার, আলোচনা বা কলামধর্মী লেখা এখানে পাঠানো যেতে পারে। লেখাগুলি শুধুমাত্র অনুমোদনসাপেক্ষে প্রকাশ্য। কবিতা যোগাযোগের মাধ্যমে লেখা পাঠান যেতে পারে ।
কবিতামিতালি ওয়েবজোড়া কবিতাবন্ধুদের কবিতাকেন্দ্রিক তাজা খবর আর বিবিধ গদ্য বিনিময়ের জমজমাট পোর্টাল! এখানে সদস্যপদ আমন্ত্রণভিত্তিক। তুমি যদি ইতিমধ্যেই আমন্ত্রণ না পেয়ে থাক শিগগিরি নিশ্চয়ই তা পেযে যাবে তোমার নিকট কোন কবিতাবন্ধুর থেকে। আর তা যদি না হয়ে থাকে কবিতা যোগাযোগের মাধ্যমে তোমার নাম সম্ভাব্য আমন্ত্রিতদের তালিকায় এখনই নথিভুক্ত করিয়ে রাখ!
কবিতা নিয়ে টাটকা খবর পাঠাও
বাংলা কবিতা নিয়ে টাটকা খবর পাঠাও আর পাও মিতালির সদস্যপদ সরাসরি। ওয়েবভিত্তিক মৌলিক বাংলা কবিতা প্রকাশের খবর বা কবি ও কবিতা সম্পর্কে নানা সংবাদ, কবি ও কবিতাকেন্দ্রিক সাক্ষাত্কার, আলোচনা বা কলামধর্মী লেখা এখানে পাঠানো যেতে পারে। লেখাগুলি শুধুমাত্র অনুমোদনসাপেক্ষে প্রকাশ্য। কবিতা যোগাযোগের মাধ্যমে লেখা পাঠান যেতে পারে ।
Labels:
সীমিত প্রবেশ
Kobita
এই পাতাটি শুধুমাত্র অনুমোদিত সদস্যদের জন্য অথবা এই পাতাটিতে অ্যাকসেস সম্ভব নয়
কবিতামিতালি কি
কবিতামিতালি ওয়েবজোড়া কবিতাবন্ধুদের কবিতাকেন্দ্রিক তাজা খবর আর বিবিধ গদ্য বিনিময়ের জমজমাট পোর্টাল! এখানে সদস্যপদ আমন্ত্রণভিত্তিক। তুমি যদি ইতিমধ্যেই আমন্ত্রণ না পেয়ে থাক শিগগিরি নিশ্চয়ই তা পেযে যাবে তোমার নিকট কোন কবিতাবন্ধুর থেকে। আর তা যদি না হয়ে থাকে কবিতা যোগাযোগের মাধ্যমে তোমার নাম সম্ভাব্য আমন্ত্রিতদের তালিকায় এখনই নথিভুক্ত করিয়ে রাখ!
কবিতা নিয়ে টাটকা খবর পাঠাও
বাংলা কবিতা নিয়ে টাটকা খবর পাঠাও আর পাও মিতালির সদস্যপদ সরাসরি। ওয়েবভিত্তিক মৌলিক বাংলা কবিতা প্রকাশের খবর বা কবি ও কবিতা সম্পর্কে নানা সংবাদ, কবি ও কবিতাকেন্দ্রিক সাক্ষাত্কার, আলোচনা বা কলামধর্মী লেখা এখানে পাঠানো যেতে পারে। লেখাগুলি শুধুমাত্র অনুমোদনসাপেক্ষে প্রকাশ্য। কবিতা যোগাযোগের মাধ্যমে লেখা পাঠান যেতে পারে ।
কবিতামিতালি কি
কবিতামিতালি ওয়েবজোড়া কবিতাবন্ধুদের কবিতাকেন্দ্রিক তাজা খবর আর বিবিধ গদ্য বিনিময়ের জমজমাট পোর্টাল! এখানে সদস্যপদ আমন্ত্রণভিত্তিক। তুমি যদি ইতিমধ্যেই আমন্ত্রণ না পেয়ে থাক শিগগিরি নিশ্চয়ই তা পেযে যাবে তোমার নিকট কোন কবিতাবন্ধুর থেকে। আর তা যদি না হয়ে থাকে কবিতা যোগাযোগের মাধ্যমে তোমার নাম সম্ভাব্য আমন্ত্রিতদের তালিকায় এখনই নথিভুক্ত করিয়ে রাখ!
কবিতা নিয়ে টাটকা খবর পাঠাও
বাংলা কবিতা নিয়ে টাটকা খবর পাঠাও আর পাও মিতালির সদস্যপদ সরাসরি। ওয়েবভিত্তিক মৌলিক বাংলা কবিতা প্রকাশের খবর বা কবি ও কবিতা সম্পর্কে নানা সংবাদ, কবি ও কবিতাকেন্দ্রিক সাক্ষাত্কার, আলোচনা বা কলামধর্মী লেখা এখানে পাঠানো যেতে পারে। লেখাগুলি শুধুমাত্র অনুমোদনসাপেক্ষে প্রকাশ্য। কবিতা যোগাযোগের মাধ্যমে লেখা পাঠান যেতে পারে ।
Labels:
হইচই হইচই
Subscribe to:
Posts (Atom)